বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের লক্ষ্যে রাত আটটার পর থেকে দোকানপাট ও শপিং মল বন্ধের নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। গতকাল সোমবার (২০ জুন) থেকেই এ নির্দেশনা কার্যকর হয়েছে। ফলে বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ ও বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় জ্বালানি সাশ্রয় করা সম্ভব বলে ধারণা করছেন জ্বালানি খাতের সাথে সংশ্লিষ্টরা।
- মৌসুমীর নতুন একটি সিনেমা ‘ভাঙন’ সরকারি অনুদান পেয়েছে
- ‘পদ্মার বুকে স্বপ্নের সেতু’ পদ্মা সেতুকে নিয়ে নতুন সিনেমা
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি কর্তৃপক্ষ বলছে, এই সিদ্ধান্ত ফলে প্রতিদিন অন্তত দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি, ঐ পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যে পরিমাণ জ্বালানি প্রয়োজন হত, সেই জ্বালানির খরচও সশ্রয় হবে বলে মন্তব্য করেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ মন্ত্রণালয়ের গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন। তিনি বলেন, আমাদের পর্যবেক্ষণে আমরা দেখেছি, সন্ধ্যা ছয়টার পর বিদ্যুতের চাহিদা তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার মেগাওয়াট বেড়ে যায়। বিদ্যুতের চাহিদার এই পরিবর্তন মূলত হয় সন্ধ্যার পর বাতি জ্বালানোর কারণে। সন্ধ্যার পর বিদ্যুতের এই বাড়তি চাহিদা যে শুধু দোকানপাট চালু থাকার জন্য তৈরি হয় তা নয়, মানুষের ঘরবাড়ির বাতিও একটি কারণ।
তবে আমাদের হিসাবে, দোকানপাট বন্ধ থাকলে অতিরিক্ত চাহিদার প্রায় ৫০ শতাংশ বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা সম্ভব হবে।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।